নিউজ ডেস্ক।।
বিশ্বে প্রতিদিন বায়ুদূষণের কারণে পাঁচ বছরের কম বয়সী প্রায় দুই হাজার শিশুর মৃত্যু হচ্ছে। দুর্বল স্যানিটেশন ব্যবস্থা ও সুপেয় পানির অভাবকে পেছনে ফেলে বিশ্বে শিশুমৃত্যুর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যঝুঁকি হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে বায়ুদূষণ।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংগঠন হেলথ ইফেক্টস ইনস্টিটিউটের (এইচইআই) নতুন গবেষণায় এমন চিত্র উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, বায়ুদূষণের কারণে ২০২১ সালে ৮০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। গার্হস্থ্য ও বাইরের—উভয় ধরনের দূষণেই স্বাস্থ্যজনিত মৃত্যু ক্রমেই বাড়ছে।
প্রতিদিন বায়ুদূষণের কারণে পাঁচ বছরের কম বয়সী প্রায় দুই হাজার শিশুর মৃত্যু হচ্ছে। দুর্বল স্যানিটেশন ব্যবস্থা ও সুপেয় পানির অভাবকে পেছনে ফেলে বিশ্বে শিশুমৃত্যুর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যঝুঁকি হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে বায়ুদূষণ।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংগঠন হেলথ ইফেক্টস ইনস্টিটিউটের (এইচইআই) নতুন গবেষণায় এমন চিত্র উঠে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, বায়ুদূষণের কারণে ২০২১ সালে ৮০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। গার্হস্থ্য ও বাইরের—উভয় ধরনের দূষণেই স্বাস্থ্যজনিত মৃত্যু ক্রমেই বাড়ছে।
তামাকের ব্যবহারকে পেছনে ফেলে বিশ্বে সাধারণ মানুষের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ প্রাণহানির কারণ এখন দূষিত বাতাস। আর সবচেয়ে বেশি মানুষ মারা যায় উচ্চ রক্তচাপে। পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যুর কারণ বায়ুদূষণ। এই বয়সের সবচেয়ে বেশি শিশুর মৃত্যু হয় অপুষ্টিতে।
‘স্টেট অব গ্লোবাল এয়ার’ নামে চলতি বছরের প্রতিবেদনটি জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের সঙ্গে মিলে প্রকাশ করেছে এইচইআই। সংস্থাটি ২০১৭ সাল থেকে বায়ুদূষণ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে আসছে।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, অনুন্নত দেশগুলোর শিশুরা বায়ুদূষণের সবচেয়ে বেশি ভুক্তভোগী। উচ্চ আয়ের দেশগুলোর তুলনায় আফ্রিকার দেশগুলোতে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মৃত্যুর হার ১০০ গুণ বেশি।
এ গবেষণার মূল লেখক ও এইচইআইয়ের প্রধান পল্লবী পন্ত প্রতিবেদনে উঠে আসা বৈষম্যের বিষয়টি উল্লেখ করে বলেন, ছোট্ট শিশু, বয়োবৃদ্ধ জনগোষ্ঠী ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোকে অনেক বেশি ভার বহন করতে হচ্ছে।
বায়ুদূষণের প্রভাব নিয়ে ইউনিসেফের উপনির্বাহী পরিচালক কিটি ফন ডার হেইজডেন বলেন, ‘আমাদের নিষ্ক্রিয়তা পরবর্তী প্রজন্মের ওপর ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব রেখে যাচ্ছে। সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান।